ছবি: সংগৃহীত
বৈঠকের বিষয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, ‘পদ্মা সেতুর পর এবার পশ্চিমাঞ্চলের অবকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে চায় চীন। অবকাঠামো উন্নয়নের ব্যাপারে রাষ্ট্রদূত বলেছেন, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল, খুলনা-যশোর এলাকায় বিনিয়োগ কম হয়েছে। পদ্মা সেতু হওয়ার পর ওখানে একটা সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। মোংলা বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এখন ওই এলাকায় বিনিয়োগের জন্য যারা আসবেন, এ বিষয়ে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি। ওই এলাকায় সৌরবিদ্যুৎ এবং বৈদ্যুতিক গাড়ি উৎপাদনে বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করার আগ্রহ রয়েছে চীনা বিনিয়োগকারীদের। রাষ্ট্রদূত মনে করেন, চীনা বিনিয়োগকারীরা এখানে বৈদ্যুতিক গাড়ি সংযোজন কারখানা করতে পারলে লাভবান হবেন।’
এ সময় চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘পদ্মা সেতুর পর আমরা বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে অবকাঠামোগত উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে চাই। চীনের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। বাংলাদেশে বৈদ্যুতিক গাড়ি উৎপাদনেও বিনিয়োগ করতে চায় চীন।’
দুই দেশের সম্পর্কের কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘চীন বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত বন্ধু। বাংলাদেশের সঙ্গে তাই দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্পর্কের উন্নয়নে চীন সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা করতে আগ্রহী।’ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে গেলে ২০২৬ সাল-পরবর্তী বিশ্ব বাণিজ্যে যেসব প্রতিবন্ধকতায় পড়তে পারে বাংলাদেশ, সেসব ক্ষেত্রে শুল্ক ও কোটামুক্ত বাণিজ্য সুবিধা দিয়ে চীন পাশে থাকবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
বাংলাদেশের সঙ্গে আগামীতে চীনের ফ্লাইট সংখ্যা বাড়ানো হবে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘সেপ্টেম্বর থেকে প্রতি সপ্তাহে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ৪৪টি ফ্লাইট চলাচল করবে। এটা দুই দেশের জনগণের সঙ্গে আরো সংযোগ বাড়াবে।’
এ সময় চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘পদ্মা সেতুর পর আমরা বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে অবকাঠামোগত উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে চাই। চীনের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী। বাংলাদেশে বৈদ্যুতিক গাড়ি উৎপাদনেও বিনিয়োগ করতে চায় চীন।’
দুই দেশের সম্পর্কের কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘চীন বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত বন্ধু। বাংলাদেশের সঙ্গে তাই দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্পর্কের উন্নয়নে চীন সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা করতে আগ্রহী।’ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে গেলে ২০২৬ সাল-পরবর্তী বিশ্ব বাণিজ্যে যেসব প্রতিবন্ধকতায় পড়তে পারে বাংলাদেশ, সেসব ক্ষেত্রে শুল্ক ও কোটামুক্ত বাণিজ্য সুবিধা দিয়ে চীন পাশে থাকবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
বাংলাদেশের সঙ্গে আগামীতে চীনের ফ্লাইট সংখ্যা বাড়ানো হবে জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘সেপ্টেম্বর থেকে প্রতি সপ্তাহে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ৪৪টি ফ্লাইট চলাচল করবে। এটা দুই দেশের জনগণের সঙ্গে আরো সংযোগ বাড়াবে।’
Tags
daily news